দেহের বিস্ময়কর একটি অঙ্গের নাম কিডনি। পেটের ঠিক পেছনে কোমরের একটু সামান্য উপরে স্থাপিত শিমের বিচি আকৃতি ক্ষুদ্র একটি অঙ্গ। লম্বায় ৫ ইঞ্চি চওড়া আড়াই ইঞ্চির মত ওজন ১৫০ গ্রাম। এ ক্ষুদ্র অঙ্গ দুটি প্রতি ২৪ ঘন্টায় ১৮০ লিটার রক্ত পরিশোধন করে দেড় লিটার মুত্র তৈরি করে। দেহের ৫/৬ লিটার রক্ত দিনে প্রায় ৩০ বার কিডনির ভিতর গমন করে। প্রতি মিনিটে ১২০০ মিলিলিটার রক্ত পরিশোধন করে ১ মিলিলিটার মুত্র তৈরি করে।
কিডনি অঙ্গটি অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অঙ্গ সমন্বয়ে তৈরি। প্রতি কিডনিতে ১০ লক্ষ ছাঁকনি বা নেফ্রন দু’ই কিডিনিতে ২০ লক্ষ ছাঁকনী রয়েছে। কিডনির মাথার উপর টোপরের মত দুই কিডনিতে দুটি গ্ল্যান্ড (এড্রেনাল গ্ল্যান্ড) রয়েছে। কিডনির প্রতিটি অঙ্গ বিষেশায়িত কোষ দ্বারা তৈরি। এ বিষেশায়িত কোষগুলোর সম্মিলিত কাজ হচ্ছে কিডনির কাজ। বিষেশায়িত কোষগুলোর অকার্যকারিতাই হচ্ছে কিডনির অকার্যকারিতা।
কিডনির প্রধান প্রধান কাজ
♦ ফিলট্রেশন বা রক্ত ছাঁকা: প্রতিমিনিটে প্রায় ১ লিটারের বেশী রক্ত কিডনির ২০ লাখ ছাঁকানী দিয়ে রক্তকনিকা (রেড, হোয়াইট ও প্লাটিলেট) ও প্রোটিন ছাড়া বাকী সব (পুষ্টি, মিনারেলস, ভিটামিনস, ইউরিয়া, ইউরিক এসিড, পানি ও ক্রিয়াটিনিন) উপাদান ছাকনি দিয়ে বের করে দেয়। ছাঁকনিতে সরবরাহকৃত রক্তের মাত্র ৫ ভাগের ১ ভাগ পরিস্রুত হয় বাকীটা অপরিশোধিত অবস্থায় মুল রক্তস্রোতে ফিরে যায়।
♦ রিএবজরবেশন বা পুনরায় শোষন: এ ছাঁকনির আরেকটি অংশ পরিস্রুত সব উপাদান শোষন করে পুনরায় দেহ রক্তে পাঠিয়ে দেয়। কিছু পরিস্রুত উপাদান যেমন ক্রিয়াটিনিন পুনরায় দেহ রক্তে ফিরে যায়না। এটি মুত্র মারফত দেহ থেকে অপসারিত হয়।
♦ সিক্রেশন বা নিঃসরন: এ ছাঁকনির অন্য একটি অংশ দেহ রক্ত থেকে অপ্রয়োজনীয় যেমন পটাসিয়াম,হাইড্রোজেন আয়ন ছাঁকনিতে প্রেরন করে।
এ ছাঁকনীকে মেডিকেলের ভাষায় নেফ্রন বলে। দুটি কিডনির ২০ লাখ নেফ্রনকে লম্বা করলে প্রায় ১০০ মাইল হবে। এ নেফ্রন এর আলাদা আলাদা অংশে ফিলট্রেশন, রিএবজরবেশন ও সিক্রেশন সংগঠিত হয়ে সবশেষে বর্জ সহ মুত্র তৈরি হয়। এ মুত্র মুত্রনালী বাহিত হয়ে মুত্র থলিতে জমা হয়। ২৪ ঘন্টায় দুই কিডনি ১৮০ লিটার রক্ত পরিশোধন করে দেড় লিটার বর্জ সহ মুত্র তৈরি করে।

নেফ্রন এর প্রতিটি অংশের কাজ যদি সঠিক ভাবে সম্পন্ন না হয় তবে দেহ রক্তের ভারসাম্যা নষ্ট হয়। যেমন,পানির ভারসাম্যা নষ্ট হয়ে দেহে পানি বেড়ে বা কমে যেতে পারে। সোডিয়াম,পটাসিয়াম ও ক্যালসিয়াম এর ভারসাম্য নষ্ট অর্থাৎ বেড়ে বা কমে যেতে পারে। দেহ বর্জ অপসারিত না হয়ে রক্ত জমে যেতে পারে। যেমন ক্রিয়াটিনিন,ইউরিক এসিড। অতিরিক্ত হাইড্রোজেন অায়ন অপসারিত না হতে পেরে দেহ রক্তে জমে রক্তকে এসিডিক করে তোলে। একজন কিডনি রোগীর দেহ তরলের ভারসাম্যহীনতাই প্রধান অসুস্থ্যতা। কিডনির কাজ হচ্ছে দেহ তরলের ভারসাম্য রক্ষা করা।
দুটি কিডনির উপরে টোপরের মত দুটি গ্ল্যান্ড থাকে এটিকে এড্রেনাল গ্ল্যান্ড বলে। এ গ্ল্যান্ডের দুটি অংশ। উপরের অংশকে বলে কর্টেক্স এবং ভিতরের অংশকে মেডুলা বলে। এ দু অংশ থেকেই দেহ ও কিডনি পরিচালনাকারী বেশ কয়েকটি অতি প্রয়োজনীয় হরমোন তৈরি হয়ে দেহ রক্ত স্রোতে মিশে যায়।
যেমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দমনকারী (ইমিউন সাপ্রেসিভ) হরমোন কর্টিকোস্টেরয়েড, পানির ভারসাম্য রক্ষাকারী হরমোন (এন্টি ডাইইউরেটিক), রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনকারী হরমোন (এলডোসটেরন), দেহকে সর্তককারী হরমোন (এড্রেনালিন), যৌন উত্তেজনাকারী হরমোন (এন্ড্রোজেন)। এড্রেনাল গ্ল্যান্ডের বিভিন্ন অংশে অবস্থিত বিষেশায়িত কোষ এ ভিন্ন ভিন্ন হরমোনগুলো তৈরি করে।
এছাড়া কিডনির কাজকে নিয়ন্ত্রন করে দেহের উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রন করে এমন হরমোন তৈরি হয় হৃদপেশীতে। এ হরমোনটির নাম এএনপি (আট্রিয়াল ন্যাট্রাই ইউরেটিক পেপটাইড)। দেহে যখন উচ্চ রক্তচাপ হয় তখন হার্ট এ হরমোনটি তৈরি করে রক্তে ছেড়ে দেয়। হরমোনটি কিডনিতে রক্ত সরবরাহ বাড়ায় ফলে অতিরিক্ত ফিলট্রেশন হয় এবং অতিরিক্ত মুত্র তৈরি হয়। বাড়তি পানি বেড় করার মাধ্যমে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে অাসে। কিডনি নিজেই একটি হরমোন তৈরি করে এটির নাম রেনিন। এ হরমোনটিও দেহের নিন্ম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে কাজ করে। দেহে যখন নিন্মরক্তচাপ হয় তখন কিডনি এ রেনিন হরমোনটি তৈরি করে রক্তে ছেড়ে দেয়। এটি ফুসফুস থেকে নিঃসৃত একটি প্রোটিন এনজিওটেনসিন এর মিশে এনজিওটেনসিন + রেনিন যৌগ তৈরি করে। এ যৌগটি সরাসরি কিডনির পানি পুনশোষন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রন করে।
উপরিউক্ত আলোচনা থেকে বুঝা যায় এ ক্ষুদ্র অঙ্গটি দেহের প্রয়োজনে অনেক জটিল জটিল কার্য সম্পন্ন করে। পুরো অঙ্গটি অনেক ধরনের বিষেশায়িত কোষ দ্বারা নির্মিত। প্রতিটি কোষের নিজস্ব দায়িত্ব সম্পাদনের মাধ্যমে পুরো প্রক্রিয়াটি সঠিক ভাবে সম্পাদন হলেই সুস্থ্য কিডনি দাবী করা যায়। অর্থাৎ রক্ত ফিলট্রেশন শুরু থেকে মুত্র তৈরি হওয়া পর্যন্ত।
কিডনি ক্ষতির মূল কারন
কিডনি ক্ষতির মুল কারন হল এসিডিক ফুড ও অতিরিক্ত লবন। আমাদের প্রতিদিনের খাবার রসায়নের ভাষায় ৩ টি শব্দে দেহ বুঝে নেয়। এ ৩ টি শব্দ হচ্ছে এসিডিক, এলকালাইন ও ক্যালোরি।
এসিডিক খাবার বলতে যা বুঝায় অপ্রাকৃত খাবার। অপ্রাকৃত বলতে বুঝায় যে খাবার তাপ ও সংরক্ষনের কারনে এর প্রাকৃতিক গুনবলী হারিয়ে ফেলেছে। আমেরিকায় খাদ্য নিয়ে গবেষনায় জানা গেছে মাত্র ৬৫ ডিগ্রি সেঃগ্রেড তাপমাত্রায় খাদ্যের প্রাকৃতিক গুনাবলী কমতে থাকে। প্রোটিন ও চর্বি জাতীয় খাবারের বিপাকের ফলে বর্জ হিসাবে শক্তিশালী এসিড তৈরি হয় যা বের হওয়ার একমাত্র পথ কিডনি। সরাসরি প্রকৃতির উৎস থেকে অাসা সব খাবারই এলকালাইন ফুড। এ ফুডই দেহের উপযুক্ত খাবার।

প্রতিটা খাদ্যের ভিতর গোপন শক্তি লুকায়িত থাকে। এ শক্তি ভাঙ্গার সময় তাপ উৎপাদন হয়। এ তাপকেই ক্যালোরি বলে। দেহ ব্যবস্থা পরিচালনার জন্য একটি নির্দিষ্ট ক্যালোরি প্রয়োজন হয়। আর এ ক্যালোরির জোগান আসে খাদ্য থেকে। প্রতিগ্রাম প্রোটিন ও কার্ব থেকে ৪ ক্যালোরি এবং প্রতি গ্রাম চর্বি থেকে ৯ ক্যালোরি তাপ উৎপন্ন হয়। দেহের প্রয়োজনের অতিরিক্ত অব্যবহৃত ক্যালোরি চর্বিতে পরিনত হয়। এ চর্বি রক্তনালীতে জমে নালীপথ সরু করে ফেলে। ফলে দেহরক্ত চলাচল বিঘ্ন ঘটে। কিডনির অভ্যন্তরে অনেক ঘন রক্ত জালিকা থাকে। রক্ত পরিশোধনের জন্য ২৪ ঘন্টায় ১৮০ লিটার রক্ত কিডনির ভিতর প্রবেশ করে। এতে দুর্বল কিডনির রক্ত জালিকা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কিডনির সুস্থ্যতায় ক্যালোরি নিয়ন্ত্রন করা জরুরি।
সোডিয়াম ক্লোরাইড বা খাওয়ার লবন কিডনির স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। অতিরিক্ত লবন দেহ রক্ত ঘন করে। ফলে কিডনি দিয়ে ঘন রক্ত প্রবেশের ফলে ফিলট্রেশন প্রক্রিয়া ব্যহত হয় এবং ঘনত্বের ভারসাম্য রক্ষার জন্য জলীয় অংশ বেশী ঘনত্ব থেকে কম ঘনত্বে ধাবিত হয়। এককথায় অসমোসিস প্রক্রিয়া ব্যহত হয়। দেহের ভিতর কোষ এবং কোষ বহিস্ত: সকল বস্তুর আদান প্রদান এ অসমোসিস প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন হয়। অতিরিক্ত লবন ও গ্লুকোজ এ প্রক্রিয়া ব্যহত করার মাধ্যমে দেহের ভারসাম্য নষ্ট করে।

প্রাথমিক কিডনি সমস্যা নির্ধারন করা হয় রক্তে ক্রিয়াটিনিন এর উপস্থিতি দেখে। রক্তে ক্রিয়াটিনিন এর উপস্থিতি ১ এর নিচে থাকে। ক্রিয়াটিন (এক ধরনের জৈব অনু যা লিভার ও কিডনিতে তৈরি হয়ে দেহ পেশী ও ব্রেইনে জমা থাকে। এটি পেশীর শক্তি তৈরিতে ব্যায় হয়) দেহ পেশীত শক্তি হিসাবে ব্যয় হয়ে বর্জ হিসাবে দেহে ক্রিয়াটিনিন তৈরি হয়। এ বর্জ প্রায় পুরোটা কিডনি দিয়ে মুত্র মারফত বেরিয়ে যায়। কিডনির সঠিক ভাবে কাজ করছে কিনা তা দেখার জন্য রক্তের ক্রিয়াটিনিন মাপা হয়। কারন সুস্থ কিডনি রক্তে ক্রিয়াটিনিন জমতে দেয়না। ক্রিয়াটিনিন কিডনির কোন রোগ নয়। সুস্থ্য কিডনি সবচেয়ে বেশী যে বর্জটি বের করে দেয় সেটি হচ্ছে ক্রিয়াটিনিন। এজন্য রক্তে বেশী মাত্রায় ক্রিয়াটিনিন এর উপস্থিতিকে কিডনির দুর্বলতা মনে করা হয়।
কিডনিকে সুস্থ্য রাখা
আমার জানা মতে আধুনিক চিকিৎসায় কিডনি সুস্থ্য করার কোন ড্রাগ নেই। যা আছে রোগ ব্যবস্থাপনা। কিডনি সমস্যায় আধুনিক চিকিৎসায় যে যে ব্যবস্থাপনা দেয়া হয় তা নিয়ে একটু আলোচনা করব।
কিডনি রোগীদের উচ্চরক্তচাপ, শরীরে পানি আসা অর্থাৎ হাত,পা, মুখমন্ডলে ফুলে যাওয়া প্রধান সমস্যা। দেহ রক্তে অতিরিক্ত ক্রিয়াটিনিন থাকলে এ সিমটোম প্রকাশ করবে। এ সব ব্যবস্থাপনার জন্য চিকিৎসক যে ড্রাগ ব্যবহার করেন সেগুলো হচ্ছে; এমলোডিপিন, লসার্টান (উচ্চরক্তচাপ কমানোর ড্রাগ), এটরভাসটাটিন (কোলেষ্টেরল কমানোর ড্রাগ,ফ্রুসেমাইড (শরীরের পানি কমানোর ড্রাগ)।

ক্রিয়াটিনিন কমানোর কোন ড্রাগ নেই। এটি পানিতে দ্রবনীয়। তাই অতিরিক্ত মুত্র নিঃসরনে এটি দেহ থেকে কিছুটা বেড় হয়ে যায়। সাথে অন্যান্য বর্জও মুত্র দিয়ে বের হয়। কিন্তু কিডনি একেবারেই অকেজো হলে এ ড্রাগ ম্যানেজমেন্ট কাজ করেনা। তখন দেহ বর্জ অপসারনের জন্য ডায়ালাইসিস করতে হয়। ডায়ালাইসিস একটি যন্ত্র যা দেহের বাইরে কৃত্রিম কিডনি হিসাবে কাজ করে। ডায়ালাইসিস রোগীদের গড় আয়ু ৫ বৎসর।
কিডনি বিকল রোগীদের সবশেষ ব্যবস্থাপনা কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট। একটি কিডনি দেহে প্রতিস্থাপন করার নামই হচ্ছে কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট। এটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট রোগীদের গড় আয়ু ১০ থেকে ১৫ বছর। মৃত্যুঅবধি ব্যবস্থাপনা খরছ অনেক।
উপরিউক্ত আলোচনা থেকে এটি পরিষ্কার যে, কিডনি অকেজো হলে আধুনিক চিকিৎসায় কিছু সময় বেঁচে থাকা যায় সুস্থ্য হওয়া যায়না।
এখন আলোচনা করব প্রাকৃতিক ব্যবস্থাপনায় কিডনির সুস্থ্যতা দেয়া যায় কিনা। এ অংশটুকুর আলোচনার গুরুত্ব অনেক।
কিডনির গঠন নিয়ে পূর্বের আলোচনায় জেনেছি এটি বিশেষায়িত কয়েক ধরনের কোষ দ্বারা নির্মিত। এ কোষগুলোর একটি বিশেষ ক্ষমতা রয়েছে। ক্ষমতাটি হচ্ছে রিপেয়ার, রিপ্লেইস এবং রিজেনারেট। বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত করেছেন কিডনি সারা জীবনই রিপেয়ার, রিপ্লেইস ও রিজেনারেট করে।
কোষের নির্দিষ্ট খাদ্য পুষ্টি সরবরাহ করলে দেহ কোষের এ ক্ষমতার পুর্নবহাল করা সম্ভব হয়। কিডনি রোগীরা টানা ৬ মাস নিচের খাদ্য তালিকা অনুসরন করলে পুরো কিডনি নতুন ভাবে তৈরি হতে পারে।

♦ প্রোটিনের উৎস হিসাবে প্রানিজ অামিষ পরিহার করতে হবে। উদ্ভিজ্জ অামিষ যোগ করতে হবে। যেমন, স্পাইরুনিলা ও সয়াপ্রোটিন উদ্ভিজ্জ অামিষের সেরা উৎস। ৩০ গ্রাম সয়াপ্রোটিন ও ১৫ গ্রাম স্পাইরুনিলা প্রতিদিনের খাদ্যে রাখলে প্রোটিন চাহিদা পূর্ণ হবে।
♦ পরিমিত পরিমান কার্বোহাইড্রেট (শাক সবজি, ফল ভাত রুটি) খেতে হবে যা সারা দিনে ৩০০ থেকে ৩৫০ গ্রামের বেশী না হয়।
♦ চর্বির উৎস হিসাবে ওমেগা ৩ খেতে হবে দৈনিক ২০০০ মিলিগ্রাম।
♦ এ টু জেড ভিটামিনস ও মিনারেলস খেতে হবে ১ টি করে টেবলেট বা ক্যাপসুল।
♦ সব ধরনের তেলে ভাজা ও বেকারী খাবার বাদ দিতে হবে।
♦ কিছু বিশেষায়িত প্রাকৃতিক ঔষধী খাদ্য খেতে হবে যেটি কোষ রিজেনারেটকে উদ্দীপিত করে।
ড.শিবেন্দ্র কর্মকার,
Honorary PhD IUM USA
Doctorate & Ph. D in Natural Medicine, USA